মেদ ঝরানো থেকে শুরু করে ক্যানসার, হাঁপানি, ডায়াবেটি-এর মতো রোগ নিরাময় করে থাকে করলা। এবিষয়ে বিশেষজ্ঞরা জানান, ফ্যাট সেলগুলো বার্ন করে নতুন ফ্যাট সেল তৈরি হতে বাধা দেয় করলা। এই করলার রস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও বেশ উপকারি।
পলিপেপটাইড বি, ভিসিন এবং ক্যারাটিন রয়েছে করলায়। প্রতিদিনের ডায়েটে করলার জুস রাখলে উচ্চরক্তচাপ কমে। রক্তে শর্করার পরিমাণও নিয়ন্ত্রণে থাকে। হাঁপানি এবং ফুসফুসের যেকোনো রোগ প্রতিরোধ করে করলার জুস।
নিয়মিত করলার জুস খেলে ত্বক অনেক টানটান এবং তরতাজা দেখায়। বলিরেখা দূর হয়। করলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। মধু মিশিয়ে করলার জুস খেলে হজম শক্তি বাড়ে। তাছাড়া এতে রয়েছে ফাইবার, যা পরিপাকতন্ত্রকে সক্রিয় রাখে।
কলমকথা/বি সুলতানা
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।